বউকে শেয়ার করলাম

আমি আমার স্ত্রী হানিমুনে গেলাম গোয়াতে। আমাদের জন্য গোয়া ছিল স্বল্প মূল্যতে সিঙ্গাপুর যাওয়ার মত। তাই বিয়েরে ৪ দিন পর সকাল চারটার প্লেনে আমরা ঢাকা থেকে রওনা হলাম ইন্ডিয়ার গোয়ার দিকে। ১ থেকে ১.৩০ ঘণ্টার মধ্যে আমরা চলে এলাম আমাদের গন্তব্যে। প্লেন থেকে নেমে আমরা হোটেল এর দিকে রওনা হলাম কিন্তু এখানে এসে কোন হোটেল পাচ্চিলাম না অনেক কষ্টে একটা হোটেল পাওয়া গেল। তবে এখানে একটা প্রব্লেম আছে  প্রব্লেমটা হল রুম ২টা কিন্তু বাথরুম মাত্র একটা। কী আর করার আছে নিয়ে নিলাম। আমাদের পাসের জে ঘরটি ছিল তারা লন্ডন থেকে এসেছে। একটি মেয়ে এবং ২টা ছেলে। মেয়েটা দেখতে একটা আস্ত মালে ভরা ছিল। জাক কোন রকমে আমি আর আমার বউ নিজেদের রুমে এসে শান্তি পেলাম। অনেক পথ পার হয়ে এলাম... এখন পালা হাত মুখ দুয়ে ফ্রেশ হবার। আমি আগে আমার গোছল সেরে নিলাম। তার পর আমার বউ গেল। আমার বউ যখন বাথরোমে গেল তখন সে সারা গায় একটা উরনা পেচিয়ে গোছল করছিল তখন একজন বিদেশী হটাত করে বাথরোম এর দরজা খুলে দেখতে পেল আমার স্ত্রী নেংটা হয়ে গুছল করছে তখন সে আস্তে করে আরালে সব দেখতে থাকল আর আমার স্ত্রী কে দেখে দেখে খিচতে লাগল। যাক যখন আম্র স্ত্রী গোছল শেষ করে আসল তখন আমারা ঐ বিদেশীদের সাথে পরিচিত হতে গেলাম। তার পর তারা আমাকে প্রস্তাব দিল দেখ বন্ধু আমি তুমার বউকে একবার চুদে দেখতে চাই। আর এর বিনিময় তুম্বী আমার বউকে কর...... তখন আমি বললাম কিন্তু আমার বউত রাজি হবেনা... তখন সে আমাকে বলল তুমি এসব চিন্তা করনা আমি সব সাম্লে নিব। যাক চুক্তি হয়ে গেল।আমি অর বউ এর সাথে শুয়ে পরলাম বা মাল কি ...... বলতে হবে বিদেশী কি আরাম ওহ!!! এমন মজা তাদের কে করে... আমার যখন করা শেষ তখন আমি দেখতে গেলাম আমার বউ এর কি অবস্থা তখন গিয়ে দেখি তারা অকে বিছানাতে হাত পা বেধে ৭ ইঞ্চি ধনটা দিয়ে থাপ দিচ্ছে আমি দেখতে থাকলাম। বুঝতে পারচি অর অনেক কস্ট হচ্ছে তার পর দেখি অকে ২জনে করছে আমার ত এটা দেখে আরও গরম হইয়া গেলাম ...... লাঠি দিয়া দিলাম বারি এমন বারি দিছি জে বেহুশ হইয়া গেল। তার পত দেখি অর অনেক রক্ত জরতেছে আমি দাইখা অবাক হইয়া গেলাম অরা অর ভদার বেতরে কি অত্তাচার তা চালাইছে। অরে বললাম তমি কি আমার উপরে রাগ করেছ সে বলল না আমি আজ অনেক মজা পাইচি এমন যদি তমি আমাকে প্রতিদিন দিতা অনেক মজা পাইতাম...... তার পর অইদিন রাতে তাকে হাস্পাতালে নিয়ে গেলাম পরদিন আমরা বাংলাদেশে চলে এলাম.........